Shah Amanat International Airport Chittagong: Governance Challenges of Passenger Service activities and Way Forward

প্রকাশকাল: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর এবং এটি দেশের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর ও শিল্পসমৃদ্ধ অঞ্চলে অবস্থান হওয়ায় বিমানবন্দর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। ২০০০ সালের তুলনায় ২০১৬ সালে যাত্রী সংখ্যা বেড়েছে ৪.৯৪ গুণ এবং ফ্লাইট সংখ্যা বেড়েছে ৩.১৫ গুণ। চট্টগ্রাম একটি প্রবাসী নিবিড় জেলা। ২০০৫-২০১৬ সাল পর্যন্ত প্রবাসী কর্মসংস্থানের দিক থেকে চট্টগ্রাম জেলার অবস্থান বাংলাদেশে দ্বিতীয়, এ সময় চট্টগ্রাম জেলার মোট ৬ লক্ষ ৪৫ হাজার ৫৪৬ জন কর্মী প্রবাসে কর্মসংস্থান লাভ করেছে। চট্টগ্রাম এবং এর পাশাপাশি কয়েকটি জেলার প্রবাসী যাত্রীরা যাতায়াতের জন্য এ বিমানবন্দরের উপর নির্ভরশীল। বিমানবন্দরের আশেপাশে তিনটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল এবং বিভিন্ন রপ্তানিমুখী শিল্পের অবস্থানের কারণে এ বিমানবন্দরের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অনেক বেশি। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর মধ্যপ্রাচ্য-দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার নয়টি আন্তর্জাতিক রুটের যাত্রীদের সেবা প্রদান করছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রুটেও যাত্রীসেবা দিচ্ছে। সাতটি দেশে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল করে; ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, ওমান। পাঁচটি বিদেশি এবং চারটি দেশি এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর ব্যবহার করছে। স্বল্প পরিসরে কার্গো পরিবহন সেবাও দিচ্ছে।