Good Governance in Law Enforcement Services: Reality and Recommendations

প্রকাশকাল: ০১ জুন ২০২৩

আইনের শাসন সমুন্নত রাখা, মানবাধিকার রক্ষা, সকল নাগরিকের সমঅধিকার ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা, অপরাধ চিহ্নিত ও প্রতিরোধ করা, আইন লঙ্ঘনকারীকে বিচারের আওতায় আনা, শান্তি ও জনশৃঙ্খলা রক্ষা করা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের (থানা পুলিশ, র‌্যাব, ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, সিআইডি, আনসার ইত্যাদি) প্রধান কাজ। নাগরিক নিরাপত্তা সেবা যুগোপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোকে আধুনিকায়ন করার জন্য নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে এসব ইতিবাচক উদ্যোগ ও বাস্তবায়ন সত্ত্বেও জাতীয় খানা জরিপে অংশ নেওয়া খানার মধ্যে যে-সব খানার ন্যূনতম একজন সদস্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা হতে সেবা গ্রহণ করেছে, তাদের ৭৪ দশমিক ৪ শতাংশ কোনো না কোনো ধরনের অনিয়ম দুর্নীতির শিকার হয়েছে। গ্রামাঞ্চলে এ হার ৭২ দশমিক ৭ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৭৫ দশমিক ২ শতাংশ। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা থেকে সেবা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে যারা ঘুষ দিয়েছে বা দিতে বাধ্য হয়েছে, তাদের প্রদত্ত ঘুষের পরিমাণ গড়ে ৬ হাজার ৬৯৮ টাকা।

উপরোক্ত গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এই পলিসি ব্রিফ তৈরি করা হয়েছে।

পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন