State Recognition and Rights of Birangona Freedom Fighters: Governance Challenges and Way-out

প্রকাশকাল: ৩১ জুলাই ২০২২

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া ‘বীরাঙ্গনা’ মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের প্রক্রিয়া সুশাসনের আঙ্গিকে পর্যালোচনা করার উদ্দেশ্যে টিআইবি একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার ফলাফল ২০২২ সালের ১৬ জুন প্রকাশ করা হয়। গবেষণার পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ও অন্যান্য সংশিষ্ট নথি ইতোমধ্যে সংশিষ্ট অংশীজনের কাছে পাঠানো হয়েছে, এবং টিআইবি’র ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীদের তাদের আত্মত্যাগের সম্মানার্থে ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। নির্যাতিতা এই নারীদের ২০১৫ সালে ‘নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা)’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও অধিকার প্রদানের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের কয়েক দশক পরে হলেও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বীরাঙ্গনাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান সরকারের একটি অনন্য পদক্ষেপ। তবে শুরু থেকেই বীরাঙ্গনাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের প্রক্রিয়া নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন ও অভিযোগ। বর্তমান গবেষণায় দেখা যায়, বীরাঙ্গনাদের চিহ্নিত করা থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের পুরো প্রক্রিয়ায় নানা ধরনের ঘাটতি বিদ্যমান। বীরাঙ্গনাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও অধিকার প্রাপ্তির প্রক্রিয়া যেখানে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে বাস্তবায়ন করা আবশ্যক সেখানে পরিকল্পনাহীনতা, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার ঘাটতি, কাঠামোগত জটিলতা, অনিয়ম-দুর্নীতির সুযোগ, জবাবদিহি ব্যবস্থা ও সংবেদনশীলতায় ঘাটতি প্রক্রিয়াটিকে করে তুলেছে জটিল।

এই পলিসি ব্রিফ উপরোক্ত গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত।

পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন।