প্রকাশকাল: ২৪ জুন ২০১৯
বাংলাদেশের সংবিধানে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা, মানুষে মানুষে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্য বিলোপ এবং ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদে বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন না করার তাগিদ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া জাতিসংঘের সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণায় সকল মানুষের সমান মর্যাদা ও অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের মূল প্রতিপাদ্য ‘কাউকে পিছিয়ে না রাখা’। কিন্তু, বাংলাদেশের সমাজ কাঠামোয় জাতিস্বত্ত্বা, বর্ণভিত্তিক পরিচয় ও প্রান্তিক অবস্থানের কারণে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জনগোষ্ঠী নানাভাবে বৈষম্য ও বঞ্চনার শিকার হয়। আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠী তাদের মধ্যে অন্যতম। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ১০ মার্চ ২০১৯ তারিখে ‘বাংলাদেশের আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠী: অধিকার ও সেবায় অন্তর্ভুক্তির চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ প্রতিবেদনে অধিকার ও সরকারি সেবা প্রাপ্তিতে আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠীর বৈষম্য ও দুর্নীতির শিকার হওয়ার অভিজ্ঞতা উঠে এসেছে। আদিবাসী ও দলিতদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারের কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ রয়েছে। তবে, এসব জনগোষ্ঠীর দীর্ঘদিনের পিছিয়ে পড়া অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ। এরই প্রেক্ষাপটে উল্লেখিত গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য ও বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত নিম্নলিখিত সুপারিশসমূহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিবেচনার জন্য টিআইবি প্রস্তাব করছে:
পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন।