Policy Brief on Governance in the Migration Process: Challenges and the Way Forward
Published:
22 January 2018
দেশের অভ্যন্তরে কর্মসংস্থানের চাহিদার চাপ কমানো, বৈদেশিক মুদ্রা তথা জাতীয় আয় ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, এবং কর্ম-অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কারিগরি দক্ষতা বিকাশের ক্ষেত্রে বৈদেশিক কর্মসংস্থান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনভেনশনে স্বাক্ষর ও অনুসমর্থনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অভিবাসনের ক্ষেত্রে অভিবাসী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য নির্ভরযোগ্য, সমতাভিত্তিক ও মানবিক অবস্থানকে উৎসাহিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অন্যদিকে জাতিসংঘের সদস্য-রাষ্ট্র হিসেবে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০’-এর (এসডিজি) অন্তর্ভুক্ত “পরিকল্পিত ও সুষ্ঠু অভিবাসন নীতিমালা বাস্তবায়নসহ অপরাপর উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে সুশৃঙ্খল, নিরাপদ, নিয়মিত ও দায়িত্বশীল উপায়ে জনগণের অভিবাসন ও যাতায়াত সহজতর করা” (এসডিজি ১০.৭), “সকল প্রকার দুর্নীতি ও ঘুষ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস করা” (এসডিজি ১৬.৫), এবং “জনসাধারণের তথ্য-অধিকার নিশ্চিত করা ও মৌলিক স্বাধীনতার সুরক্ষা দান” (এসডিজি ১৬.১০) করতেও বাংলাদেশ অঙ্গীকারবদ্ধ। বাংলাদেশের ‘প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান নীতি ২০১৬’-এর অন্যতম লক্ষ্য শ্রম অভিবাসন পরিচালনার জন্যে একটি দক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিচালন-কাঠামো প্রবর্তন করা। পাশাপাশি এ খাতের প্রবৃদ্ধি, নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য বেশ কয়েকটি আইন, বিধি ও নীতি প্রণীত হয়েছে।